ঘটা করে কান উৎসবের লাল গালিচায় পা রেখেছেন তিনি। কিন্তু আন্তর্জাতিক উৎসব মঞ্চ সহ্য হচ্ছে কই? প্রথম দিন থেকে একের পর এক পোশাক সমস্যায় জেরবার উর্বশী রৌতেলা। প্রথম দিন তোতা পাখির মতো রংবেরঙের পোশাক পরেছিলেন। হাতেও ধরেছিলেন তোতা পাখি। দেখে চক্ষু চড়কগাছ সকলের। শুরু চর্চা। আন্তর্জাতিক মঞ্চে এ কী রকম পোশাক!
উৎসবের দ্বিতীয় দিনেও পোশাক বিপত্তি কিন্তু পিছু ছাড়েনি। রবিবার উর্বশী পোশাক পরিকল্পক নাজা সাদের তৈরি কালো রঙের একটি গাউন বেছে নিয়েছিলেন। আধা স্বচ্ছ পোশাকটি পরে মঞ্চে এসে উপস্থিত দর্শকদের উদ্দেশ্যে হাত নাড়তেই বিপত্তি। বাম দিকের বাহুর নীচের অংশ ছেঁড়া! সেটা আবার স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে। ব্যস, দেখতে দেখতে অভিনেত্রীর সেই ছবি, ভিডিয়ো ভাইরাল। সমাজমাধ্যমে হাসাহাসি শুরু। ‘ডাকু মহারাজ’ ছবিতে ‘দাবিড়ি দিবিড়ি’ নেচে তিনি বিতর্কের শিরোনামে। চর্চা যেন আর পিছু ছাড়ছেই না! নিজের পোশাকে যে বিপত্তি ঘটেছে সেটা তিনিও মুহূর্তে টের পেয়ে যান। যার জেরে হাত না তুলে বিষয়টি সামলানোর চেষ্টা করেছেন। কিন্তু কত ক্ষণ এ ভাবে হাত না নাড়িয়ে থাকা সম্ভব?
যত বার তিনি হাত নাড়িয়েছেন তত বার ছেঁড়া পোশাক প্রকাশ্যে। আন্তর্জাতিক মঞ্চে প্রশ্নও উঠেছে, উৎসব মঞ্চে ছেঁড়া পোশাকে দেশের প্রতিনিধিত্ব! এ তো গেল বিদেশি অভ্যাগতদের ব্যঙ্গ। নিজের দেশের লোকেরাও কি ছেড়ে কথা বলেছেন উর্বশীকে? একেবারেই না। কারও কটাক্ষ, “কানে ছেঁড়া পোশাক পরা প্রথম ভারতীয়!” কারও বিদ্রুপ, “প্রচারের লোভে শেষে ছেঁড়া পোশাকে কান মঞ্চে উপস্থিত হতেও বিন্দুমাত্র দ্বিধা বোধ করলেন না অভিনেত্রী!”
যাঁকে নিয়ে এত কথা তিনি কী জবাব দিয়েছেন? এখনও পর্যন্ত অভিনেত্রীর মুখে কুলুপ। সংবাদমাধ্যম, সমাজমাধ্যম— কোথাও কোনও জবাব দেননি।
উৎসবের দ্বিতীয় দিনেও পোশাক বিপত্তি কিন্তু পিছু ছাড়েনি। রবিবার উর্বশী পোশাক পরিকল্পক নাজা সাদের তৈরি কালো রঙের একটি গাউন বেছে নিয়েছিলেন। আধা স্বচ্ছ পোশাকটি পরে মঞ্চে এসে উপস্থিত দর্শকদের উদ্দেশ্যে হাত নাড়তেই বিপত্তি। বাম দিকের বাহুর নীচের অংশ ছেঁড়া! সেটা আবার স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে। ব্যস, দেখতে দেখতে অভিনেত্রীর সেই ছবি, ভিডিয়ো ভাইরাল। সমাজমাধ্যমে হাসাহাসি শুরু। ‘ডাকু মহারাজ’ ছবিতে ‘দাবিড়ি দিবিড়ি’ নেচে তিনি বিতর্কের শিরোনামে। চর্চা যেন আর পিছু ছাড়ছেই না! নিজের পোশাকে যে বিপত্তি ঘটেছে সেটা তিনিও মুহূর্তে টের পেয়ে যান। যার জেরে হাত না তুলে বিষয়টি সামলানোর চেষ্টা করেছেন। কিন্তু কত ক্ষণ এ ভাবে হাত না নাড়িয়ে থাকা সম্ভব?
যত বার তিনি হাত নাড়িয়েছেন তত বার ছেঁড়া পোশাক প্রকাশ্যে। আন্তর্জাতিক মঞ্চে প্রশ্নও উঠেছে, উৎসব মঞ্চে ছেঁড়া পোশাকে দেশের প্রতিনিধিত্ব! এ তো গেল বিদেশি অভ্যাগতদের ব্যঙ্গ। নিজের দেশের লোকেরাও কি ছেড়ে কথা বলেছেন উর্বশীকে? একেবারেই না। কারও কটাক্ষ, “কানে ছেঁড়া পোশাক পরা প্রথম ভারতীয়!” কারও বিদ্রুপ, “প্রচারের লোভে শেষে ছেঁড়া পোশাকে কান মঞ্চে উপস্থিত হতেও বিন্দুমাত্র দ্বিধা বোধ করলেন না অভিনেত্রী!”
যাঁকে নিয়ে এত কথা তিনি কী জবাব দিয়েছেন? এখনও পর্যন্ত অভিনেত্রীর মুখে কুলুপ। সংবাদমাধ্যম, সমাজমাধ্যম— কোথাও কোনও জবাব দেননি।
তামান্না হাবিব নিশু